1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

কুলাউড়ায় যানজট নিরসনে পৌর কর্তৃপক্ষের উদ্যোগ- অবশেষে স্ট্যান্ডে ফিরলো সিএনজি অটোরিকশা

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ৩৮০ বার পঠিত

কুলাউড়া প্রতিনিধি : মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় নাগরিকদের অন্যতম প্রধান সমস্যা ছিল শহরের যানজট। শহরের প্রধান সড়কের দুই পাশে অবৈধভাবে সিএনজি অটোরিকশা যত্রতত্র রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকতো। এতে দেখা দিত তীব্র যানজট। সাধারণ মানুষের চলাচলে অনেক ভোগান্তি পেতে হতো। সেই ভোগান্তির সমস্যা সমাধানের দাবি ছিল দীর্ঘদিনের। অবশেষে সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে নাগরিকদের কাঙ্খিত দাবি পূরণ হলো।
বৃহস্পতিবার (২ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় পৌর শহরের উত্তরবাজার ও উছলাপাড়া এলাকায় সড়ক ও জনপদ বিভাগের জায়গায় সিএনজি অটোরিকশাগুলো নির্ধারিত স্ট্যান্ডে স্থানান্তর অনুষ্ঠানে পৌর মেয়র অধ্যক্ষ সিপার উদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ একেএম সফি আহমদ সলমান। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এটিএম ফরহাদ চৌধুরী, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মাও. ফজলুল হক খান সাহেদ, কুলাউড়া থানার অফিসার ইনর্চাজ বিনয় ভূষণ রায়, ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান আখই, পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন (২৩৫৯) এর সাধারণ সম্পাদক সোহাগ মিয়া প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন কুলাউড়া পৌরসভার কাউন্সিলরসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সালে কুলাউড়া পৌরসভা প্রতিষ্ঠার পর এই প্রথম শহরের যানজট নিরসনে পৌর মেয়র অধ্যক্ষ সিপার উদ্দিন আহমদের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ, উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও পরিবহন শ্রমিক সংগঠনের সহযোগিতায় পৌর শহরের উত্তরবাজার ও উছলাপাড়া এলাকায় সিএনজি অটোরিকশার দুটি নির্ধারিত স্ট্যান্ড তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। এখন থেকে আর শহরের প্রধান সড়কের দুই পাশে যত্রতত্র সিএনজি অটোরিকশাগুলো দাঁড়িয়ে থাকবে না। এতে করে যানজট লাগার সম্ভাবনা অনেকটা কমবে বলে আশা করছেন উপজেলার নাগরিকগণ। প্রধান সড়ক থেকে সিএনজি অটোরিকশাগুলো এখন তাদের স্থায়ী ঠিকানা পেল। উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নে প্রায় ৩৯টি সিএনজি অটোরিকশা লাইন ব্যবহার করে গ্রামাঞ্চল থেকে শহরে প্রায় কয়েক হাজার মানুষ প্রতিদিন উপজেলা সদরে যাতায়াত করেন।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..